সত্যজিৎ রায় সর্ম্পকে সকল খবরাখবর পড়ুন - সর্বশেষ সংবাদ পড়ুন

বিনোদন ডেস্ক : প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের নন্দিত সিনেমা পথের পাঁচালী (১৯৫৫), অপরাজিত (১৯৫৬) ও অপুর সংসার (১৯৫৯)।

দুই বছরের বড় ছিলেন সত্যজিৎ রায় (১৯২১-১৯৯২), আর ঋত্বিক ঘটক (১৯২৫-১৯৭৬) ছিলেন আড়াই বছরের ছোট। একজনকে সম্মান করতেন, অন্যজন ছিলেন বন্ধু। কিন্তু দুজনের সঙ্গেই ছিলো সম্পর্ক। চলচ্চিত্রের সূত্রে। দুজনের সঙ্গেই চলতো বাহাস। ছবি নিয়ে। ছবির ভাষা নিয়ে। তবে ঋত্বিক বন্ধ

|| কামালুদ্দিন ||‘অনেকদিন হয়ে গেল ছবি করার কথা ভাবছি কিন্তু এত দিনেও ক্যামেরাটা কোথায় বসাবো ভেবে পাচ্ছি না’- এটি প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়-এর কথা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ইংরেজি কবিতাগুচ্ছ ‘ফায়ারফ্লাইজ’ অবলম্বনে নৃত্য প্রযোজনা করেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক সংগঠন সাধনা। কলকাতার ‘নবদিশা ২০১৮’ নৃত্য উৎসবে এটি পরিবেশন করছে সংগঠনটি। কলকাতার সত্যজিৎ রায় মিলনায়তনে আগামীকাল সোমবার ও পরশু মঙ্গলব

একজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’ অভিনেত্রী কবরী আর ববিতা সত্যজিৎ রায়ের ‘অনঙ্গ বউ’। একসময় বাংলাদেশি চলচ্চিত্র দাপিয়ে বেড়ানো এই দুই অভিনেত্রীর ভক্ত ও দর্শকের অভাব নেই। দেশে ও দেশের বাইরে এই দুই অভিনেত্রীর বহু ছবি প্রশংসিত হয়ে

১৯৬৯ সালের ৮ মে মুক্তি পেয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের ছবি ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’। আগামী বছর ছবিটির ৫০ বছর পূর্তি হচ্ছে। এ উপলক্ষে এই দুটি প্রিয় চরিত্রকে নতুন করে পর্দায় আনা হচ্ছে। তবে এবার উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী গল্প নয়, লেখা হচ্ছে নতুন গল্প। এরই মধ্যে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশি তরুণ নাজমুস সাকিব হিমেল বৃত্তি নিয়ে পড়তে যান কলকাতার সত্যজিৎ রায় ফিল্ম ইনস্টিটিউটে। প্রতিষ্ঠানটির নিয়ম অনুযায়ী শেষ বর্ষে পড়ার সময়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশি তরুণ নাজমুস সাকিব হিমেল বৃত্তি নিয়ে পড়তে যান কলকাতার সত্যজিৎ রায় ফিল্ম ইনস্টিটিউটে। প্রতিষ্ঠানটির নিয়ম অনুযায়ী শেষ বর্ষে পড়ার সময়

লেখক, পরিচালক হিসেবে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ১৯২১ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন সত্যজিৎ রায়। মাত্র তিনবছর বয়সেই বাবা সুকুমার রায়কে হারান তিনি। মা সুপ্রভাদেবী চেয়েছিলেন পড়াশুনো নিয়েই কাটুক সত্যজিৎ রায়ের জীবন। তাই

আজ ২ মে ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের ৯৭ তম জন্মবার্ষিকী। এই দিনে ফিরে যাওয়া যাক সত্যজিতের তৈরি কালজয়ী তিন চরিত্রের সঙ্গে। আর একবার দেখে নিই সেই চরিত্রে যারা অভিনয়

আজ কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের ৯৭তম জন্মবার্ষিকী। চলচ্চিত্র পরিচালনা ছাড়াও তিনি একাধারে ছিলেন লেখক, চিত্রনাট্যকার, গ্রাফিক শিল্পী এবং সঙ্গীত সুরকার। চার দশকের ক্যারিয়ারে ৩২ বার ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। গোল্ডেন লায়ন, গোল

বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, বহুমাত্রিক প্রতিভাধর সত্যজিৎ রায় প্রয়াত হন ১৯৯২ সালের ২৩ এপ্রিল। ১৯২১ সালের ২ মে কলকাতায় জন্ম হলেও তাঁর আদি পৈতৃক ভিটা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মসুয়া গ্রামে। পৈতৃক বাড়িটি এখনো রয়েছে সেখানে।

শাহ মতিন টিপু : সত্যজিৎ রায়ের বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নির্মাতা।অসাধারণ সব চলচ্চিত্র নির্মাণের মধ্য দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রকে তুলে ধরেছেন বিশ্ব মানচিত্রে।

দুজনেই প্রখ্যাত তারকা। একজন চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায়। অন্যজন সংগীতশিল্পী কিশোর কুমার।বাংলা নতুন বছরকে কেন্দ্র করে আজ শনিবার কলকাতার বৈষ্ণব ঘাটার পাটুলির মোড়ে উন্মোচন করা হয় এই দুই কিংবদন্তির ব্রোঞ্জের পূর্ণাবয়ব প্রতিকৃতি।প্রতিকৃতি দুটি উদ্বোধন করেন এই প্র

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের খ্যাতনামা অভিনেত্রী ববিতা। অস্কারজয়ী নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের ‘অশনি সংকেত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রশংসিত হন। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্ক

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের খ্যাতনামা অভিনেত্রী ববিতা। অস্কারজয়ী নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের ‘অশনি সংকেত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রশংসিত হন। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্ক

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের খ্যাতনামা অভিনেত্রী ববিতা। অস্কারজয়ী নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের ‘অশনি সংকেত’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রশংসিত হন। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রবর্তনে

ববিতা। আমাদের চলচ্চিত্রের খ্যাতনামা অভিনেত্রী, জনপ্রিয় তারকা। অভিনয় করেছেন অস্কারজয়ী নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের সিনেমায়। অর্জন করেছেন আন্তর্জাতিক সুখ্যাতি। সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন। গুণী এই অভিনেত্রী গতকাল পেয়েছেন মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা ২০১৮। তাঁকে নিয়

বলা যায় খুব কম বয়সে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। অভিনয় করে গেছেন একের পর এক ছবিতে। কখনো হয়েছেন সত্যজিৎ রায়ের ‘অনঙ্গ বৌ’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘আলো’, আবার কখনো আমজাদ হোসেনের ‘গোলাপী’। প্রতিটি চরিত্রে বাংলার সিনেমাপ্রেম

বিস্তারিত

চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের ছবি পথের পাঁচালী দেখে চোখ ছলছল হয়ে উঠল এক জাপানি তরুণের। তাঁর নাম কাজুহিরো ওয়াতানাবে। গত শতকের সত্তরের দশকের গোড়ার দিকের ঘটনা এটা।অনেকের মনে হতে পারে, এ আর এমনকি, সিনেমা দেখে তো অসংখ্য লোক কেঁদেছেন, কাঁদেন। তবে সত্যজিতের এই ছবিট

সত্যজিৎ রায় একজন কিংবদন্তি লেখক, পরিচালক। খুব সুন্দর ছবি আঁকতেন। তাঁর পূর্বপুরুষের ঠিকানা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ। তবে সত্যজিৎ বেড়ে উঠেছেন কলকাতায়। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই অসম্ভব মেধাবী মানুষটি বাংলাদেশে এসেছিলেন। পল্টন ময়দানে বক্তৃতা দিয়েছিলেন তিন

আহমেদ শরীফ: তাকে বলা হয় বলিউডের কিং অফ ট্র্যাজেডি। সত্যজিৎ রায় বলেছেন দিলীপ কুমার আলটিমেট মেথড অ্যাক্টর।

১৯৭১ সালে সত্যজিৎ রায়ের সীমাবদ্ধ দিয়ে বড় পর্দায় পা রাখেন বরুণ চন্দ। এরপর হীরের আংটি, লাল দরজা, এলার চার অধ্যায় প্রভৃতি কলকাতার বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন নিয়মিত। বলিউডেও কাজ করেছেন তিনি, উল্লেখ করা যেতে পারে ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি লুটেরার কথা। এ প

বিনোদন ডেস্ক : সত্যজিৎ রায় পরিচালিত সিনেমা ‘সীমাবদ্ধ’। ১৯৭১ সালে মুক্তি পায় এটি। এতে শ্যামল চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কলকাতার অভিনয়শিল্পী বরুণ চন্দ।

সত্যজিৎ রায়ের সীমাবদ্ধ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্র দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন কলকাতার অভিনয়শিল্পী বরুণ চন্দ। বাংলাদেশের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে এই শিল্পী আসছেন শিগগিরই। দেশভাগ নিয়ে চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন স্বজন মাঝি।গল্প সংক্ষেপ নামের ছবিটি দেশভাগ নি

একদিকে ভারতের খ্যাতিমানপরিচালক সত্যজিৎ রায়। পথের পাঁচালী, চারুলতা, অপুর সংসার-এর মতো ছবির নির্মাতা। অন্যদিকে পোল্যান্ডের জগদ্বিখ্যাত পরিচালক আন্দ্রে ভায়দা। ম্যান অব মারবেল, আশেজ অ্যান্ড ডায়মন্ড, অ্যা জেনারেশন-এর মতো ছবি যিনি নির্মাণ করেছেন। এ দুই গুণী পরি

বিনোদন ডেস্ক :  কলকাতায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘প্রাঙ্গণেমোর বাংলাদেশ নাট্যোৎসব ২০১৭’। গত ৩ নভেম্বর হো চি মিন সরণির সত্যজিৎ রায় অডিটোরিয়ামে (আইসিসিআর) এ উৎসবের উদ্বোধন করা হয়।

সত্যজিৎ রায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত চলচ্চিত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রশিক্ষণের উৎকর্ষে শিখর ছুঁলেও মদ্যপান, যৌন হেনস্থার মতো ঘটনার কারণে বিতর্কিত হয়েছে। এবার ছাত্রী হোস্টেলে যেতে না চাওয়ায় ছাত্রীদের বহিষ্কার এবং পড়াশোনা বন্ধ।

ফেসবুকে কার্যত বোমা ফাটালেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রায়া সরকার। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে সত্যজিৎ রায় ফিল্ম ইনস্টিটিউট, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, জেএনইউ, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, কেমব্রিজ, ইউনিভার্সিটি অফ

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সত্যজিৎ রায় ফিল্ম ইনস্টিটিউটের ছাত্রীরা একই হলে ছাত্র-ছাত্রীদের যৌথ আবাসনের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে। ছাত্রীদের আন্দোলনের ফলে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে প্রতিষ্ঠানটিতে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর

চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের ‘অপুত্রয়ী’ চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালনা করছিলেন বিশ্বখ্যাত সেতারবাদক পণ্ডিত রবি শঙ্কর। এবার তাঁর মেয়ে আনুশকা শঙ্কর চলচ্চিত্রের সংগীত তৈরি করেছেন। ছবির নাম ‘সিরাজ’। ১৯২৮ সালে ছবিটি তৈরি করেছিলেন জার্মান পরিচ

অমিত মাসুরকার পরিচালিত ছবি ‘নিউটন’ মুক্তি পেয়েছে গত শুক্রবার। ইতিমধ্যেই ৯০তম একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আসরে ভারতের ২৬টি চলচ্চিত্রকে পেছনে ফেলে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছে এই চলচ্চিত্র। রাজনৈতিক স্যাটায়ারধর্মী এই ছবির প্রশংসায় বলিউডের সবাই পঞ্চমুখ।

সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সিরিজের দ্বিতীয় গল্প নিয়ে ‘ঘুরঘুটিয়ার ঘটনা’র শুটিং শেষ। কলকাতায় এখন চলছে শুটিং-পরবর্তী কাজ। আর দর্শক তা দেখতে পাবেন ১৩ অক্টোবর চ্যানেল আইয়ে। এরপর বাংলাদেশে তা দেখা যাবে বায়োস্কোপে আর দেশের বাইরে আড্ডা টাইমসে। আজ শুক্রবার বিকেলে এমনটাই

সত্যজিৎ রায় নাকি পলিটিকাল সিনেমা বানাতে পারেন না। এ নিয়ে সমসাময়িক চলচ্চিত্রকার ও সমালোচকেরা তাঁকে কথা শোনাতে ছাড়েননি। অথচ বাংলাদেশের সেন্সর বোর্ড তাঁর জনঅরণ্য ছবিটিকে অযোগ্য ঘোষণা করেছিল! সময়টা ১৯৭৭, সামরিক শাসনের কাল। অভিযোগ ছিল, রাজনৈতিক কিছু বক্তব্য থা

বাংলাদেশে নির্মিত হয়েছে সত্যজিৎ রায়ের জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র ‘ফেলুদা’ অবলম্বনে টিভি সিরিজ ‘ফেলুদা’। এবারের ঈদুল আজহায় চ্যানেল আইতে দেখা যাবে সিরিজের দুটি গল্প থেকে নির্মিত নাটক। এখানে ফেলুদা চরিত্রে দেখা যাবে কলকাতার অভিনেতা পরমব্রতকে। সিরিজটি নিয়ে গত মঙ

এবারের ঈদেই বাংলাদেশে আসছেন গোয়েন্দা ফেলুদা। সত্যজিৎ রায়ের অমর এই গোয়েন্দা কাহিনি নিয়ে টেলিভিশন ও ওয়েবের জন্য তৈরি সিরিজ দেখা যাবে আসছে ঈদুল আজহাতেই। ফেলুদার চরিত্রে এই সিরিজে অভিনয় করছেন কলকাতার অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।আজ বুধবার রাজধানীর একটি হোটেল

সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত গোয়েন্দা কাহিনি ফেলুদা নিয়ে বাংলাদেশে শুরু হতে যাচ্ছে টিভি এবং ওয়েব সিরিজ।

বিনোদন ডেস্ক : খুব শিগগির বাংলাদেশে শুরু হতে যাচ্ছে সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদা নিয়ে টিভি এবং ওয়েব সিরিজ।

গল্পের ফেলুদা যেখানে যায়, সেখানেই কোনো না কোনো ঝামেলা ও রহস্য তার পিছু নেয়। বাংলাদেশের টেলিভিশনের জন্য যখন সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা  নির্মিত হচ্ছে, তখনো যে কিছু ঝামেলা হবে, কে জানত। সর্বশেষ সত্যজিৎ-পুত্র সন্দীপ রায় বাংলাদেশি প্রযোজকের বিরুদ্ধে চুক্তি বরখ

গ্রামীণফোনের লাইভ টিভি অ্যাপ ‘বায়োস্কোপ’-এ দেখা যাবে সত্যজিৎ রায়ের ‘ফেলুদা’ চরিত্রটি। এ ছাড়া সংগীতভিত্তিক অ্যাপ ‘জিপি মিউজিক’-এ শ্রোতারা শুনতে পাবেন ১০ লাখের বেশি বাংলা ও ইংরেজি গান। গত শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বসুন্ধরা

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৭৬তম প্রয়াণদিবসে, সত্যজিৎ রায়ের চোখে ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’, একটি আলোচনা ।

‘নায়ক’ সিনেমায় সত্যজিৎ রায় তার পছন্দের অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে না নিয়ে, কেন পছন্দ করলেন উত্তমকুমারকে? ২৪জুলাই মহানায়কের ৩৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে ‘নায়ক’ নিয়ে কিছু কথা

না-পাখি, না-সরীসৃপ। বরং বলা যায় উভয়েরই মাঝামাঝি। উচ্চতায় প্রায় এক মানুষ সমান। দেখতে অনেকটা সত্যজিৎ রায়ের চঞ্চুর মতো। বিজ্ঞানীরা জানালেন আদতে এটি ডাইনোসর। শুধু দেখতে পাখির মতো।কানাডার আলবার্টায় এমনই এক অদ্ভুত দর্শন

বিনোদন ডেস্ক : জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। সত্যজিৎ রায়ের দর্শকপ্রিয় ‘অপুর সংসার’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে তার। এরপর অনেক দর্শকপ্রিয় চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন তিনি।

সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী উপন্যাসের উদ্বৃতি দিয়ে শুরু করতে চাই। গ্রামের প্রসন্ন গুরুমহাশয় বাড়িতে একখানা মুদির দোকান করিতেন।এবং দোকানেরই পাশে তাঁহার পাঠশালা ছিল।বেত ছাড়া পাঠশালায় শিক্ষাদানের বিশেষ উপকরণ বাহুল্য

ফ্রান্সের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব লিজিয়ন অফ অনার-এ এবছর সম্মানিত করা হবে বাঙালি অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে। ত্রিশ বছর আগে এই সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন আরেক খ্যাতিমান বাঙালি নির্মাতা সত্যজিৎ রায়।

ফ্রান্সের সম্মাননা ‘লেজিয়ঁ দ নর’ পেলেন ওপার বাংলার চলচ্চিত্রের মহাতারকা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। এর আগে এই সম্মান পেয়েছিলেন অস্কারজয়ী চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়।সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় একাধারে মঞ্চ অভিনেতা, চলচ্চিত্র অভিনেতা, আবৃত্তিকার হিসেবে নিজেকে

৩০ বছর পর ফ্রান্সের সর্বোচ্চ সম্মান লেজিয়ঁ দ নর পাচ্ছেন বাঙালি অভিনেতা। ১৯৮৭ সালে ফ্রান্সের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরঁ কলকাতায় এসে সত্যজিৎ রায়ের হাতে তুলে দিয়েছিলেন এই সম্মান।এবার সেই লেজিয়ঁ দ নর-ই

প্রায় ৩০ বছর পর ফ্রান্সের সর্বোচ্চ সম্মান লিজিয়ন অফ অনার বা লেজিয়ঁ দ নরে পাচ্ছেন কোন বাঙালি। ১৯৮৭ সালে ফ্রান্সের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরঁ কলকাতা শহরে এসে সত্যজিৎ রায়ের হাতে তুলে দিয়েছিলেন এই সম্মাননা।সেই