টেন্ডুলকার সর্ম্পকে সকল খবরাখবর পড়ুন - সর্বশেষ সংবাদ পড়ুন

ওয়ানডেতে ওপেনার হিসেবে খেলার ইচ্ছাটা নিজেই দলের অধিনায়ক ও কোচকে জানিয়েছিলেন ভারতের মাস্টার ব্লাস্টার ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। আর ওপেনার হিসেবে খেলতে নেমে যদি ব্যর্থ হন, তবে আর কখনো অধিনায়ক ও কোচের সামনে আসবেন না বলে

একসময় বলা হতো, ক্রিকেট ভারতে ধর্মের মতো আর শচিন টেন্ডুলকার সেই ধর্মের দেবতা। গত ১০ বছরে আবার জনপ্রিয়তার নতুন রূপ দেখা গেছে বিরাট কোহলিকে দিয়ে। তবে সুনিল গাভাস্কারের মতে, ভারতের এই দুজনের চেয়েও বেশি জনপ্রিয় মহেন্দ্র সিং ধোনি।

মানবীয় সম্পর্কগুলোর মাঝে অসাধারণ একটি সম্পর্ক হলো বাবা-মেয়ের। ধনী হোক বা গরীব; সব বাবার কাছেই তার মেয়ে রাজকন্যা। বিশ্বসেরা অল-রাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও তার কন্যা আলাইনার কিউট ছবিগুলো দেখে ভক্তরা আপ্লুত হয়। তেমনি এক আবেগী

ভারতীয় ক্রিকেটে আবারও কি ফিরতে যাচ্ছে টেন্ডুলকার। সিনিয়র নয়; তার ছেলে অর্জুন টেন্ডুলকার আবারও এসেছেন সংবাদ শিরোনামে। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দলের সদস্যদের পুল সেশনের একটা ছবি ঘিরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল পড়ে গেছে।

মাঠ কিংবা মাঠের বাইরে শচীন টেন্ডুলকারের মতো ক্লিন ইমেজের ক্রিকেটার খুব কমই আছে। ভারতে তো বটেই বিশ্ব ক্রিকেটেও তিনি তাই সম্মানিত।শুধুমাত্ররান সংখ্যার জন্য তাকে ক্রিকেট ঈশ্বর বলা হয় না। তিনি যেমন বড় ক্রিকেটার, তেমনই

একটা সময় ওয়ানডে ফরম্যাটেই ডাবল সেঞ্চুরির কথা ভাবা যেত না। সাঈদ আনোয়ারের ১৯৪ দেড় বছর রাজত্ব করেছে। শচীন টেন্ডুলকার এসে ইতিহাসের প্রথম ডাবল হাঁকানোর পর রোহিত শর্মারা তো ডাবল সেঞ্চুরিকে ডালভাত বানিয়ে ফেলেছেন। এখন প্রশ্ন উঠেছে,

বিশ্বখ্যাত ক্রিকেটারদের মাঝে অনেক ধরনের কুসংস্কার থাকে। শচীন টেন্ডুলকারের মতো কিংবদন্তিরও ছিল।বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বড় বড় খেলোয়াড়দের জার্সির নম্বরের পিছনে লুকিয়ে থাকে অজানা সব কাহিনী।সে ক্রিশ্চিয়ানো

ব্যাটিং কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারের গাড়ি নিয়ে বিশেষ শখ আছে। তার বাড়ির গ্যারেজে বিলাসবহুল গাড়ির অভাব নেই। আছে লিমিটেড এডিশনেরগাড়ি। কিন্তু শচীনের মন পড়ে আছে তার কেনা প্রথম গাড়িটিতে। সেটি ছিল মারুতি ৮০০ মডেলের। এত বছর পর সেই

গাড়ির প্রতি শচিন টেন্ডুলকারের অনুরাগ অনেক আগের। নিত্য নতুন সব ডিজাইনের বিলাসবহুল গাড়ি শোভা পায় তার গ্যারেজে। বিরল কিছু গাড়ির সংগ্রহও তার আছে। ভারতের ক্রিকেট কিংবদন্তির মন তবু পড়ে আছে একটি মারুতি ৮০০ গাড়ীতে। সেটিই যে ছিল তার প্রথম গাড়ি! প্রিয় সেই বাহন ফিরে

শচীন টেন্ডুলকারের জীবনের প্রথম গাড়িটি তিনি বিক্রি করে দিয়েছিলেন বেশ কিছু নতুন গাড়ি কেনার পর। কিন্তু এখন আবারো সেই গাড়িটি ফিরে পেতে চান কিংবদন্তী এই ব্যাটসম্যান।

জীবনে কত দামি গাড়িই তো ব্যবহার করেছেন শচীন টেন্ডুলকার। বন্ধু মাইকেল শুমাখারের কাছ থেকে উপহার পেয়েছেন ফেরারি ৩৬০ মডেনার মতো দামি গাড়িও। এ গাড়ি নিয়েই ২০১২ সালে বলিউডে নির্মিত হয়েছে ‘ফেরারি কি সওয়ারি’ চলচ্চিত্র। এত এত দামি গাড়ির ভিড়ে টেন্ডুলকারের

প্রথম স্লিপে দাঁড়িয়ে প্রায়ই খেলার বিভিন্ন দিক নিয়ে কিপার মহেন্দ্র সিং ধোনির সঙ্গে কথা বলতেন শচিন টেন্ডুলকার। বোলিং পরিবর্তন, মাঠ সাজানো, ম্যাচের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভাবনা, সবকিছুই থাকত কথোপকথনে। ধোনির ক্ষুরধার ক্রিকেট মস্তিষ্কের প্রমাণ তখনই পেয়েছিলেন টেন্

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মহেন্দ্র সিং ধোনির অভিষেকের আগে তার কথা জানতেন না শচিন টেন্ডুলকার। তবে দেখার পর কিংবদন্তি এই ব্যাটসম্যান দ্রুতই বুঝে যান, এক রত্ন পেতে যাচ্ছে ভারত।

এর আগে সম্মানটা শুধু একজনের জন্যই বরাদ্দ ছিল—১৯৮৩ সালে ভারতকে প্রথম বিশ্বকাপের স্বাদ এনে দেওয়া অধিনায়ক কপিল দেব। ক্যারিয়ারের শেষ দিকে এসে সে সম্মান পেয়েছেন শচীন টেন্ডুলকারও। ভারতে কাউকে সম্মান দেখাতে 'পাজী' ডাকা হয়, শেষদিকে এসে টেন্ডুলকারকে 'শচীন পাজী' ডা

এর আগে সম্মানটা শুধু একজনের জন্যই বরাদ্দ ছিল—১৯৮৩ সালে ভারতকে প্রথম বিশ্বকাপের স্বাদ এনে দেওয়া অধিনায়ক কপিল দেব। ক্যারিয়ারের শেষ দিকে এসে সে সম্মান পেয়েছেন শচীন টেন্ডুলকারও। ভারতে কাউকে সম্মান দেখাতে 'পাজী' ডাকা হয়, শেষদিকে এসে টেন্ডুলকারকে 'শচীন পা

৩০ বছর আগের এই দিনে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন শচিন টেন্ডুলকার। কে জানত-সেদিনের সেই ১৭ বছরের এই ব্যাটসম্যান ক্রিকেট রেকর্ড বইয়ে উলট-পালট করে ফেলবেন। বিস্ময় বালক থেকে হয়ে উঠবেন ক্রিকেট কিংবদন্তি, একশ সেঞ্চুরির মালিক! টেস্ট ও ওয়ানডেতে সবচ

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে সেঞ্চুরির ‘সেঞ্চুরি’ করেছেন শচীন টেন্ডুলকার। কিন্তু যদি তাঁকে বলা হয় এত শতকের মধ্যে তিনি কোনটিকে ‘বিশেষ’ মনে করেন তাহলে মাস্টার ব্লাস্টার নিঃসন্দেহে ফিরে যাবেন ৩০ বছর আগে। বলবেন নিজের প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চু

আজকাল ইন্টারনেটের যুগে শুধু অফলাইনই নয়, অনলাইনেও জনপ্রিয়তা মাপা যায়। কারও একটু বেশি ফলোয়ার থাকলে, একটু ভিউ বেশি হলে সে হয়ে যায় বড় তারকা। কিন্তু বিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিং ধোনি কিংবা শচীন টেন্ডুলকারদের জন্য এসব অনলাইন ফলোয়ারের

হারের সঙ্গী কেউ হতে চায় না, সবাই থাকতে চায় বিজয়ীর দলে। কিন্তু মাঠে তো আর সব সময় জেতা যায় না। সব সময় জেতা না গেলেও হারের সংখ্যায় একটা ভারসাম্য রাখতে চায় সবাই। অনেক সময় চাইলেও ভারসাম্যটা থাকে না। জয়ের চেয়ে পরাজয়ের সংখ্যা হয়ে যায় বেশি। এভাবে নাম উঠে যায় অস্ব

মাইক গ্যাটিং বুঝতেই পারেননি। বলটা লেগ স্টাম্পের অনেক বাইরে পড়েছিল। লেগ স্পিনে এত বাইরের বল স্টাম্পে তো আর আসবে না - ভেবে বলটা ছেড়ে দিয়েছিলেন ইংলিশ ব্যাটসম্যান। কিন্তু গ্যাটিংকে হতবুদ্ধি করে রেখে শেন ওয়ার্নের বল আঘাত হানল গ্যাটিংয়ের অফ স্টাম্পে।১৯৯৩ অ্যাশে

রাহুল দ্রাবিড়ের ক্যারিয়ারের পরিসংখ্যানই তাঁর ‘কিংবদন্তি’ নামের জন্য যথেষ্ট। ভারতীয় ক্রিকেটে এক সময় ‘দ্য ওয়াল’ হিসেবে পরিচিত এই ব্যাটসম্যান তাঁর দেশের ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা। দ্রাবিড় উইকেটে গেলেই বোলাররা প্রমাদ গুনতেন। তাঁরা

ক্রিকেটের বিস্ময় বালক থেকে কিংবদন্তি হয়ে ওঠা ক্রিকেটারটির নাম শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। বলা হয়ে থাকে যে,ক্রিকেট খেলা ভারতে ধর্মের মতো আর শচিন টেন্ডুলকার সেই ধর্মের দেবতা। যে কারণে, শচীনকে ক্রিকেট ঈশ্বর সম্বোধন করা হয়।

বলা হতো, ক্রিকেট খেলা ভারতে ধর্মের মতো আর শচিন টেন্ডুলকার সেই ধর্মের দেবতা। ভক্তদের অনেকের কাছেই ভারতীয় ব্যাটিং বিস্ময়ের পরিচয় ছিল ‘ক্রিকেট ইশ্বর।’ শোয়েব আখতারের মনেও গেঁথে ছিল টেন্ডুলকারের সেই ছবি। কিন্তু মাঠে দুজনের প্রথম দেখায় হতাশ হয়েছিলেন শোয়েব, পরে

শচিন টেন্ডুলকার ও ব্রেট লির মাঠের লড়াই ছিল দারুণ উপভোগ্য। ভারতীয় ব্যাটিং কিংবদন্তির বিপক্ষে দ্বৈরথের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকতেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার। কারণ, টেন্ডুলকারের মুখোমুখি হলেই বের হয়ে আসতো তার সেরাটা।

দুই বছরের কিছু বেশি সময় আর ১৩ টেস্ট—শচীন টেন্ডুলকারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরির অপেক্ষা এতটুকুই ছিল। কিন্তু একটু এদিক-ওদিক হলে, একটু বুঝেশুনে খেললে, তারুণ্যের চপলতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিটা ক্যারিয়ারের তৃতীয় মাসে ষষ্ঠ টেস্টেই পেয়ে য

পাকিস্তানের সাবেক সুপারস্টার ওয়াসিম আকরাম নিজেই জীবন্ত কিংবদন্তি। সুলতান অব সুইং এবার আলোচনা করেছেন তার সময়ে তিন কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার, ব্রায়ান লারা এবং রিকি পন্টিংকেনিয়ে। নিজের দেশের

ক্রিকেট ইতিহাসে অন্যতম ব্যাটিং কিংবদন্তি তিনি। স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের সঙ্গে তার তুলনা করা হয়। ব্যাট হাতে রানের ফোয়ারা ছুটিয়েছেন। তবে সেই শচীন টেন্ডুলকারের একটা খুঁত বের করেছেন স্বয়ং কপিল দেব। ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেসিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে টেস্টে ক্রিকেটে সপ্তম বোলার হিসেবে ৫০০উইকেট শিকারের মাইলফলক স্পর্শ করেন ইংল্যান্ডের ডানহাতি পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড। ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ও বিশ্বের চতুর্থ পেসার হিসেবে

ওয়াসিম আকরামের জন্য ব্যাপারটা প্রচণ্ড হতাশার। ক্রিকেট মাঠে ১৪ বছর প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছেন শচীন টেন্ডুলকারকে। কিন্তু এই ১৪ বছরে তাঁরা পরস্পরের বিপক্ষে খেলেছেন মাত্র ৭ টেস্ট। মুখে কিছু না বললেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার অনিয়মিত লড়াই নিয়েই নিজের হতাশা গোপন র

কীর্তিটা গড়ার পর অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছেন স্টুয়ার্ট ব্রড। শচীন টেন্ডুলকার থেকে শুরু করে শেন ওয়ার্ন, সবাই ইংলিশ পেসারের কীর্তিতে টুইট করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অভিনন্দন জানাচ্ছেন।কাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ টেস্টে ব্রড ছুঁয়ে ফেলেন ৫০০ উইকেটের মাইল

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কাজটা শচিন টেন্ডুলকারের চেয়ে ভালো কেউ পারেনি। কিন্তু শতরানকে আরও বড় করার জন্য যে ক্ষুধা, সেটা তার মাঝে যেন ততটা দেখেননি কপিল দেব। ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের বিশ্বাস, মুম্বাই ক্রিকেটের ঘরানায় আটকে না থাকলে টেন্ডুলকারে

শচীন টেন্ডুলকার ব্যাট হাতে তাঁর ক্যারিয়ারে কী কী করেছেন, সেটি কারওরই অজানা নয়। বরং তিনি কী করতে পারেননি, সেটি নিয়েই বোধহয় আলোচনা হতে পারে। ক্যারিয়ারে করেছেন ১০০ সেঞ্চুরি। ক্রিকেটে সম্ভব–অসম্ভব অনেক রেকর্ডই তাঁর দখলে। ২০০ টেস্ট খেলেছেন, ভারতীয় ক্রিকে

৫০০ টেস্ট উইকেট পাওয়ার পর স্টুয়ার্ট ব্রডের বন্দনায় মেতে উঠেছে ক্রিকেটবিশ্ব। অভিষেকের সময় তাকে টেস্ট ক্যাপ তুলে দেওয়া মাইকেল ভন থেকে শুরু করে ৫০০ উইকেট শিকারি প্রথম বোলার কোর্টনি ওয়ালশ, কিংবা কিংবদন্তি শচিন টেন্ডুলকারসহ আরও অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অভ

২০১৪ সালে ইংল্যান্ড সফরে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থ ছিলেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক বিরাট কোহলি। ৫ টেস্টের ১০ ইনিংসে মাত্র ১৩ গড়ে করেছিলেন ১৩৪ রান। ওইসফরে ইংল্যান্ডের কাছে টেস্ট সিরিজ ৩-১ ব্যবধানে হারে ভারত। শুধুমাত্র টেস্টেই নয়

২০১৪ সালে ইংল্যান্ড সফর মনে রাখতে চাইবেন না বিরাট কোহলি। ইংলিশ পেসার জিমি অ্যান্ডারসন আউট সুইং দিয়ে কোহলিকে বলে কয়ে আউট করেছেন সেই সিরিজে। ১০ ইনিংস খেলে কোহলি কোন ফিফটির দেখা পাননি।কিন্তু বড় ক্রিকেটার বলে কথা। ঘুরে দাঁড়াতে বেশি সময় নেননি ভারতীয় অধিনায়ক। এ

অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ফাস্ট বোলার গ্লেন ম্যাকগ্রার বাউন্সারে ‘ডাক’ করেছিলেন টেন্ডুলকার। বল গিয়ে লাগে তার কাঁধে। ম্যাকগ্রাসহ অস্ট্রেলিয়ার ফিল্ডারদের আবেদনে সাড়া দিয়ে আউটের আঙুল তুলে দেন অস্ট্রেলিয়ার আম্পায়ার ড্যারিল হারপার। ‘শোল্ডার বিফ

তাঁর মা ছিলেন সাবেক মিস ইন্ডিয়া। কিন্তু তাঁর মডেলিং বা অভিনয়ে তেমন আগ্রহ ছিল না। তিনি হতে চেয়েছিলেন খেলোয়াড়। স্কুল–কলেজে পড়াশোনার সময় প্রায় ১০ বছর ধরে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে খেলাধুলা করেছেন। সেন্ট জেভিয়ার্সে পড়ার সময় একবার ১১টি খেলায় ট্রফি নিয়ে এসে

ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টটা বেন স্টোকস শুরু করেছিলেন শচীন টেন্ডুলকারের পাশে থেকে। ভারতীয় কিংবদন্তির সঙ্গে স্টোকস একই জায়গায় ছিলেন টেস্টে ছক্কার সংখ্যায়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই টেন্ডুলকারের ৬৯ ছক্কাকে ছাড়িয়ে যান স্টোকস। প্রথম ইনিংসে ২ ছক্কা মারা

সাবেক খ্যাতিমান আম্পায়ারস্টিভ বাকনরের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। শচীন টেন্ডুলকারকে অনেকবার ভুল আউট দিয়েছিলেন। সেটা আবার স্বীকারও করেছেন। এবার তিনি মুখ খুললেন ১২ বছর আগে মাঙ্কিগেট বিতর্কে বিদ্ধ হওয়াসিডনি টেস্ট

ড্যানি মরিসন বলছেন, ‘জাদুকরি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।’ মাইকেল ভনের কাছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয় মনে হচ্ছে ‘অবিশ্বাস্য।’ ভিভ রিচার্ডস থেকে ব্রায়ান লারা, শচিন টেন্ডুলকার, কুমার সাঙ্গাকারা, বিরাট কোহলি, ভিভিসএল লক্ষন, ইয়ান বিশপসহ অনেকেই ক্রিকেট ফেরার ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের

ডিআরএসের বর্তমান নিয়মে এলবিডব্লুর রিভিউর ক্ষেত্রে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়। যত ঝামেলা এলবিডব্লুর সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেই। অনেক সময় রিভিউতে দেখা যাচ্ছে, বলের অল্প একটু অংশ স্টাম্পে আঘাত হানছে, কিন্তু মাঠের আম্পায়ার 'নট আউট' দেওয়ায় সি

অমিতাভ বচ্চনের আরোগ্য কামনায় প্রার্থনা করছেন বিশ্বের অগণতি ভক্ত। ক্রিকেট কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকার, ভারতীয় স্পিনার হরভজন সিং এরই মধ্যে সুস্থতা কামনায় টুইট করেছেন। শত্রু-মিত্র সবার চাওয়া একটাই-- বলিউড সুপারস্টারের সুস্থতা। এই তালিকায় যোগ দিয়েছেন পাকিস্তানে

গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার খবর নিশ্চিত করেন বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন ও তার ছেলে বলিউড তারকা অভিষেক বচ্চন। এরপরই মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাদের। পরে করোনা পজিটিভ আসেঅমিতাভের

আধুনিক ক্রিকেটে আম্পায়ারদের ভুল কাটিয়ে তুলতে যোগ করা হয় রিভিউ সিস্টেমের।

করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন ও তাঁর ছেলে বলিউড তারকা অভিষেক বচ্চন। অমিতাভ বচ্চনকে শনিবার সন্ধ্যায় মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে অমিতাভের করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। এর কিছুক্ষণ পর অভিষেক বচ্চনের করোনায় আক্রান্ত